সৈয়দা রাশিদা বারী”র সম্মাননা উপাধি- ২০২৫ ও সংক্ষিপ্ত জীবন কথা

স্টাফ রিপোর্টার: গত ২৯-১১-২০২৫ ইং শনিবার, বাঁশআড়া কাশিমপুর ভান্ডারিয়া দরবার শরীফে ৩প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগ ও মিডিয়া পার্টনারে ৩দিনব্যাপী বাৎসরিক ঔরস অনুষ্ঠানের উদ্বোধন হয়। উদ্বোধন করেন কুমারখালী শিল্পকলা একাডেমীর পরিবেশনায় আয়োজন এ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এস এম মিকাইল ইসলাম (উপজেলা নির্বাহী অফিসার- কুমারখালী, সভাপতি- কুমারখালী উপজেলা শিলপকলা একাডেমী)। ছিলেন প্রধান আলোচক -কে এম আলম টমে (সাধারণ সম্পাদক- কুমারখালী উপজেলা শিল্পকলা একাডেমী)। সম্মানিত ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- খন্দকার লিপু আমির (বর্তমান সভাপতি কুমারখালী প্রেসক্লাব), মোঃ সোহাগ মাহমুদ (সাধারণ সম্পাদক-কুমারখালী প্রেসক্লাব), ডাঃ মোঃ আবুল হাশিম- চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান ও সহ- অধ্যাপক (ফরিদপুর ও বগুড়া মেডিকেল) বকুল চৌধুরী (প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- কুমারখালী প্রেসক্লাব), মিজানুর রহমান লাকি- সিনিয়র সাংবাদিক ও সংগঠক (কুষ্টিয়া), সৈয়দা রাশিদা বারী- (প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি কুমারখালী প্রেসক্লাব) উত্ত এই অনুষ্ঠানে কথা সাহিত্যিক, সম্পাদক, সংগঠক কবি সৈয়দা রাশিদা বারীকে তার সাহিত্যের সকল শাখায় ব্যাপক অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘জ্ঞানপীঠ উপাধি সম্মাননা ও সাহিত্য পুরষ্কার ২০২৫ইং’ প্রদান করা হয়। ২য় দিন- আন্তর্জাতিক গাউসুল আজম সাংস্কৃতিক একাডেমী বাঁশআড়া, কুমারখালী, কুষ্টিয়া-ঢাকা, বাংলাদেশ- আয়োজিত এ সংগঠন কর্তৃক সৈয়দা রাশিদা বারীকে সার্বিক সাহিত্যে ব্যাপক অবদান ছাড়াও আধ্যাত্মিক ইসলাম বিষয়ক রচনায়

একনিষ্ঠ অবদান ও দক্ষতা থাকায় ‘বিবি মরিয়ম উপাধি ও সাহিত্য পরুষ্কার-২০২৫ইং’ সর্বসম্মতি ক্রমে ভূষিত করা হয়। দ্বিতীয় দিনের এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মোঃ নজরুল ইসলাম- সাবেক চেয়ারম্যান- ৫ নং নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদ খুলনা বিভাগের শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (১৯৯৭) তিনি জামাত ইসলামের প্রতিনিধি। প্রধান আলোচক সৈয়দা রাশিদা বারী। সম্মানিত ও বিশেষ অতিথি- সমরেশ রায়, মোহাম্মদ নয়ন আলী, ফাবিহা ইবনাথ প্রমুখ। জম কালো এ আয়োজন অনুষ্ঠানে জাতি ধর্ম দল মত নির্বিশেষে সার্বিক পর্যায়ের মানুষের ও অন্যান্য সদস্যবৃন্দর উপস্থিতি ছিলো। ৩য় দিন- সৈয়দা রাশিদা বারী প্রধান অতিথি এবং বিশেষ অতিথি নতুন প্রজন্মের, শাকিল আহমেদ তিয়াস- সহ সভাপতি- কেন্দ্রীয় যুব অধিকার পরিষদ, আব্দুল খালেক- সাধারণ সম্পাদক- গনঅধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া জেলা শাখা, মোঃ জিলহজ্জ খান সভাপতি- বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ, কুষ্টিয়া জেলা শাখা, বকুল হোসেন- সহকারী শিক্ষক, আলাউদ্দিন আহমেদ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, আব্দুর রাজ্জাক- বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী প্রমুখ। এ দিনে বহুগ্রন্থের লেখক, নারী গবেষক, সংস্কারক- মাহাত্মা সৈয়দা রাশিদা বারীকে, দৈনিক দুরন্ত বাংলা (ভারত)-

টেলিভিশন ও ইউটিউব মিডিয়া চ্যানেল কর্তৃক। ভারত হতে আগত এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চিপ প্রধান-সম্পা দাস ও সমরেশ রায় ‘ধ্রুপদি ২০২৫ইং’ উপাধিতে ভূষিত করেন গণমান্য ব্যক্তি ও নতুন প্রজন্মদের উপস্থিতিতে। উক্ত ৩ দিনের এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেছেন- শাহ সূফি মোঃ নকছের আলী ভান্ডারী (রহঃ), এছাড়া এবছরেই গত ১৫.২.২০২৫ ইং, শনিবার, ঐতিহ্যবাহী কুমারখালী প্রেস ক্লাবের ৪১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গুণীজন সম্মাননা ও এক মনোজ্ঞ শিক্ষা সাহিত্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে কুমারখালী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি- সৈয়দা রাশিদা বারীকে সাহিত্য সংস্কৃতির উপর একনিষ্ঠ অবদান ও বিশেষ ভূমিকা থাকায় সম্মাননা করেছে সাহিত্য সম্মাননায় কুমারখালী প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে। কবি রাশিদা বারী তিনি জ্ঞানেও বেস্ট, আল্লাহর ইবাদত বন্দেগীতেও একনিষ্ঠ। সমাজ সংস্কৃতি ও নারী বিষয়ক সংস্কারের উন্নতম পথিকৃৎ। সার্বিক পর্যায়ের জ্ঞান আহরণ, সৃজনন মেধার চর্চা, যার স্বভাব ধর্ম। ধর্ম জ্ঞানে বিশ্বাসী এবং অদম্য তৃষ্ণার্ত পিপাসার্ত, সৃজনশীল রুচি সম্মত সার্বিক পরিবেশনায় অনন্যা এইগুণি লেখক। নানান সময়ে না না মানপত্র এবং উপাধি পেয়েও ধন্য তিনি। যার মূল্যমান আকাশ সমান! কিন্তু তিনি প্রচার বিমুখ হওয়ায়, তার কর্মের পরিধি অনুসারে তৃণমূল পর্যায়ে তার সেরকম প্রসার নেই। এ পরিসরে এখন কৃতিমান এই

সুসাহিত্যিক, কুমারখালী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি সৈয়দা রাশিদা বারী’র ব্যাপক অর্জন থেকে সংক্ষিপ্তকারে বা সামান্য একটু জানাতে চেষ্টা করছি।
সৈয়দা রাশিদা বারী: একজন বহুমাত্রিক লেখক। যাঁর রচনার পরিমাণ বিপুল। তিনি একাধারে কবি, কথাশিল্পী, সাংবাদিক ও গীতিকার। বাংলাভাষা ও সাহিত্যের গবেষক এবং বিজ্ঞানী। তিনি প্রকৃতি প্রেমিক প্রকৃতির গবেষক বলতে, মাটি গাছ মাছ ফুল ফল পশু পক্ষীরও প্রেমিক এবং গবেষক। নারী, বৃদ্ধ অসহায় বাবা মা এবং অনাথ শিশু গবেষক এবং সংস্কারক। মা বাবার পরিসরে ভাই-বোন সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার প্রবক্তা, মুক্তচিন্তক ও লেখক। রাশিদা তিনি মেয়ের বাবার যৌতুক দেবার পক্ষে নন বরং ঘোররিবোধী। দিলমহর যেটা বরপক্ষ নগদ পরিষদ করতে পারবেন, সেটাই ধার্য করতে তার পরামর্শ এবং তিনি সেটাই গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন। লাখ টাকা কোটি টাকা দেনমোহর বেঁধে, দেওয়ার খোঁজ নেই। এগুলো বেদনার বিস্ফোরক বলেও তিনি মনে করেন। বিয়ের রাত্রে, বর স্ত্রীর কাছ থেকে মাপ চেয়ে নেওয়া অথবা দেওয়ার পরে স্বামী ওই টাকা ফিরিয়ে নিয়ে ব্যবসা করা ইত্যাদি এসবেরো তিনি পক্ষে নন। কেননা সমাজে একটি নারীর সন্তান প্রজন্ম রক্ষার ক্ষেত্রে দায়িত্ব অনেক যেমন তেমন মাত্রা ছাড়া এবং জটিল! তাই তিনি নির্ভেজাল ভেজাল মুক্ত মাতা পিতার সহায় সম্পদ ভাইয়ের অর্ধেক কন্যা পান, মানসিক দর্শন ক্ষেত্রে এটাতে পরিষ্কার নন। কন্যার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিবেচনায় আর একজন নারীর নানাবিধ জটিল সমস্যার অর্থে দিলমহলের অর্থ, অন্য কোন বাবদ ব্যয় হওয়ারও তিনি ঘোরবিরোধী। রাষ্ট্রীয় কাজ এবং সামাজিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে, নারীর ক্ষমতায়ন মূল্যায়ন ও বাস্তবায়নে পুত্র-কন্যাকে বিভেদ বা আলাদা দেখেন না। গবেষণা বিশ্লেষণে তিনি
মা-বাবার ঘরে প্রাপ্ত অংশ অর্থ-সম্পদ ও অধিকারের ক্ষেত্রেও, বৈষম্য চান না। তিনি মহান আল্লাহ ও বিশ্বনবী (সাঃ) এর সম্মাননায় পবিত্র হজ্জ পালনের ক্ষেত্রেও বৈষম্য চান না। নীতি গানে বিশ্বাসী এই লেখক, ধর্ম দরিদ্রতার শীর্ষে সমঅধিকার গণতান্ত্রিকতা মানবিক মানসিক মূল্যবোধ চান! ধনী গরীব নির্বিশেষে ধর্ম নিরপেক্ষতা তিনি চান। এখানেও তিনি আল্লাহর পাওয়ার সমঅধিকার চান মেধা যোগ্যতা জ্ঞান অর্জনের বিবেচনা বোধ মূল্যায়নে। টাকার জোরে আল্লাহর পাওয়ার থেকে মনের জোরের যোগ্যতার অধিকারকে বড় করে ভাবেন এবং দেখেন তিনি। তিনি আল্লাহর রাস্তার খাঁটি বান্দা প্রেমিক ও নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খাঁটি বান্দা বান্দি ও প্রেমিককে হৃদয়ে লালন এবং ধারণ করেন। ইসলাম ভিত্তিকসহ তার রচিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় ৪শতটি। তবে প্রকাশিত গ্রন্থ ১শতটির উপর। বেশ কিছু গ্রন্থ প্রকাশ হওয়ার পথে কাজ চলছে। তিনি ৪হাজারের অধিক গান লিখেছেন। প্রবচন/কথোপকথান লিখেছেন ৫হাজারের অধিক। নিউজ এবং প্রতিবেদন লিখেছেন প্রচুর অগণিত। সৈয়দা রাশিদা বারী এ পর্যন্ত সাহিত্য ও সাংস্কৃতির উপরে সংবর্ধনা, সম্মাননা, পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন এওয়ার্ড, ক্রেস্ট, মেডেল, উত্তরীয়, সার্টিফিকেট, মানপত্র, অভিজ্ঞাত নামা ইত্যাদি স্থানীয়, জাতীয়, আন্তর্জাতিকসহ ৯৫টিরও অধিক। তার দাদা শিক্ষাবিদ শিল্পপতি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলকদের স্পন্সার ও শিল্পী সাহিত্যিকদের পৃষ্ঠপোষক- সৈয়দ নাসির উদ্দিন ওয়াহিদ আলী মিয়া (১৮৭৪-০৩.০৩.১৯৩৭ইং) তার পিতা: বীর ভাষাসৈনিক, সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা- হাজী প্রয়াত সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ওরফে সৈয়দ জালাল উদ্দিন ওয়াহেদ আলী-পুনু মিঞা (১৯২৬-০৩.০৬.২০০৮ইং)। মাতা: বীর ভাষাসংগ্রামী ও সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মরহুমা সৈয়দা রোকেয়া রফিক ওরফে সৈয়দা রোকেয়া জালাল- তোতা (২৭.০২.১৯৪০- ২৭.১২.২০২০ইং)। উভয়ে অত্যান্ত ইসলামিক মাইন্ডের- ধর্মভীরু ছিলেন। কবি সৈয়দা রাশিদা বারী’র জন্ম: তথা কথিত সংস্কৃতির রাজধানী কুষ্টিয়া। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার ও চলচ্চিত্রের গীতিকার। সম্পাদক-প্রকাশক জাতীয় সচিত্র মাসিক পত্রিকা ’স্বপ্নের দেশ’ ঢাকা। বহুগুণে গুণান্বিত এই লেখক নানা সময় নানা উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন কর্তৃক সাহিত্য-সাংস্কৃতির উপর পুরষ্কৃত ও উপাধি প্রাপ্ত হয়েছেন। নিম্নে তার কর্মপরিধি এবং অর্জন থেকে স্বল্প কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো:
সাংবাদিকতায় অবদান: ১. দৈনিক আজকের সংবাদ (ঢাকা) এর বিশেষ প্রতিনিধি; ২. সাপ্তাহিক বাংলার ধারা চিত্র (ঢাকা) এর সাহিত্য সম্পাদক; ৩.দৈনিক মুক্ত খবর (ঢাকা) এর বিশেষ প্রতিনিধি; ৪. দৈনিক জনপদ (ঢাকা) এর সাবেক বিশেষ সংবাদদাতা; ৫. দৈনিক আল আমীন (ঢাকা) এর সাবেক বিভাগীয় সম্পাদক/নারী ও শিশু বিভাগের প্রধান এবং পূর্বে কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি ছিলেন। ৬. দৈনিক নিরপেক্ষ (ঢাকা) এর সাবেক বিশেষ সংবাদদাতা; ৭. মাসিক ডাকপিয়ন (ঢাকা) এর চীফ রিপোর্টার- সাবেক প্রধান প্রতিবেদক, এছাড়াও পূর্বে অন্যান্য দৈনিকে ছিলেন।
সাংগঠনিক ক্ষেত্রে: ১. প্রতিষ্ঠাতা-সাধারণ সম্পাদক: শতাব্দী সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র (বৃহত্তর কুষ্টিয়া)। ২. প্রতিষ্ঠাতা প্রধান/ ভূতপূর্ব সাধারণ সম্পাদক: বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ (কুষ্টিয়া জেলা শাখা)। ৩. প্রতিষ্ঠাতা-সাধারণ সম্পাদক: আধুনিক সাহিত্য পরিষদ (বৃহত্তর কুষ্টিয়া-বাংলাদেশ)। ৪. প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি: বাংলাদেশ আধুনিক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, ঢাকা (বাংলাদেশ)। ৫. প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি: বাংলাদেশ ভাষাসৈনিক প্রজন্ম সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, ঢাকা (বাংলাদেশ)। ৬. প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি: ভাবনায় বাংলাদেশ, ঢাকা (বাংলাদেশ)। ৭. প্রতিষ্ঠাতা-সহ সভাপতি- ঐতিহ্যবাহী কুমারখালী প্রেসক্লাব। ৮. প্রতিষ্ঠাতা- নির্বাহী সদস্য: ড. মযহারুল ইসলাম স্মৃতি পরিষদ, ঢাকা, (বাংলাদেশ)। ৯. সহ-সভাপতি: বাউল তরী শিল্পী গোষ্ঠী (ঢাকা)। ১০. উপদেষ্টা: ‘বন্ধন’ কালচারাল ফোরাম, (ঢাকা)। ১১. উপদেষ্টা: ‘শুদ্ধচিত্র বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন’, (ঢাকা)। ১২. প্রতিষ্ঠাতা/ সাধারণ সম্পাদক- আন্তর্জাতিক গাউসুল আজম সাংস্কৃতিক একাডেমী, কুষ্টিয়া-ঢাকা (বাংলাদেশ)। ১৩. সাবেক সহ-সম্পাদক: বাংলাদেশ জাতীয় লেখক ফোরাম, ঢাকা। ১৪. বিভাগীয় সচিব: জাতীয় গীতি কবি পরিষদ, ঢাকা। ১৫. নির্বাহী সদস্য: বাংলাদেশ টেলিভিশন শিল্পী সমিতি, ঢাকা। ১৬. প্রাক্তন নির্বাহী সদস্য: জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা- ঢাকা, কেন্দ্রীয় পরিষদ ইত্যাদি। স্থায়ী সদস্য/জীবন সদস্য/সম্মানীত জীবন সদস্য: ১. বাংলা একাডেমি (ঢাকা); ২. লালন একাডেমী (কুষ্টিয়া); ৩. জেলা শিল্পকলা একাডেমী (কুষ্টিয়া); ৪. বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (কুষ্টিয়া শাখা); ৫. বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ (ঢাকা); ৬. ঢাকাস্থ কুষ্টিয়া জেলা সমিতি (ঢাকা); ৭. কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরী (কুষ্টিয়া); ৮. কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরি, কুমারখালী (কুষ্টিয়া); ৯. কবি সংসদ বাংলাদেশ (ঢাকা); ১০. বাঁশআড়া কাশিমপুর ভান্ডারিয়া দরবার শরিফ, কুমারখালী (কুষ্টিয়া); ১১. আন্তর্জাতিক গাউসুল আজম সাংস্কৃতিক একাডেমী কুষ্টিয়া, ঢাকা, (বাংলাদেশ); ১২. ভারত-বাংলাদেশ সাহিত্য সংস্থা (ভারত-বাংলাদেশ); ১৩. ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী পরিষদ (ঢাকা-কলকাতা); ১৪. আর্ন্তজাতিক আলো আভাস সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংস্থান (ভারত); ১৫. সার্ক কালচারাল ফোরাম এবং ১৬. বিশ্ববঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলন (ভারত); ১৭. ড. এম. এ ওয়াজেদ মিঞা মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন ফরিদপুর, ঢাকা (বাংলাদেশ) ইত্যাদি।
প্রাপ্ত উপাধি: ১. কাব্যশ্রী, ২. কাব্যরত্ন, ৩. কবিরত্ন, ৪. বাংলাদেশরত্ন, ৫. ভারতরত্ন, ৬. সাহিত্যরত্ন, ৭. সাহিত্য পদ্মভূষণ, ৮. সাহিত্য বিষারদ, ৯. সাহিত্য সাগর, ১০. সাহিত্য রানী, ১১. রাধা রাণী দেবী, ১২.সাহিত্য স্বরসতী, ১৩. সাহিত্য বিদ্যা বিনোদন, ১৪. সাহিত্যেশ্বর, ১৫. সরস্বতীর মানস কন্যা, ১৬. সরস্বতী মায়ের মানস কন্যা, ১৭. মা সরস্বতীর মানস কন্যা, ১৮. বঙ্গেশ্বর, ১৯. ভাষা সৈনিক কন্যা, ২০. সব্যসাচী লেখক, ২১. ভাষা বিজ্ঞান, ২২. রাবেয়া বসরী (রহঃ), ২৩. সামস তাবরিজি (রহঃ) ২৪. শেখ সাদী (রহঃ), ২৫. মাওলানা জালালউদ্দিন রুমী (রহঃ) ২৬. ‘ধ্রুপদি’ ২৭, বিবি মরিয়ম, ২৮. জ্ঞানপীঠ ২৯. জীবন্ত কিংবদন্তী।
অন্যান্য প্রাপ্ত সম্মাননা/পুরস্কারের মধ্যে: ১. বাংলাদেশ জাতীয় লেখক ফোরাম (ঢাকা) বেগম রোকেয়া পদক; ২. বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ (ঢাকা) সাহিত্য সংবর্ধনা; ৩. বাংলাদেশ কবিতা সংসদ (পাবনা) বাংলা সাহিত্য পদক; ৪. সুললনা স্বাধীনতা পদক (রাজশাহী); ৫. নোঙর সাহিত্য পুরষ্কার (ঈশ্বরদী); ৬. আরশী নগর বাউল সংঘ (রাজবাড়ী) সাহিত্য পুরস্কার; ৭. কুষ্টিয়া উন্নয়ন পরিষদ এর স্বর্ণপদক ও নাগরিক সংবর্ধনা; ৮. জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা (ঢাকা); ৯. মুক্তি খেলাঘর আসর-জাতীয় শিশু কিশোর সংগঠন (ঢাকা); ১০. সাপ্তাহিক বিচিত্র সংবাদ পত্রিকার সাহিত্য সম্মাননা (ঢাকা); ১১. জাতীয় মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি (ঢাকা); ১২. বাউল তরী সাংস্কৃতিক পরিষদ, উত্তরা, (ঢাকা) উত্তরীয়, মেডেল, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট। ১৩. সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী সাহিত্য পুরস্কার (সিরাজগঞ্জ); ১৪. কবি জীবনানন্দ দাশ সাহিত্য পুরস্কার (কুয়াকাটা, পটুয়াখালী); ১৫. কবি জসীমউদ্দীন স্বর্ণপদক, কবি জসীমউদ্দীন পরিষদ (ফরিদপুর) ১৬. পল্লীকবি জসীম উদ্দীন পদক- ২০২৪ইং; ১৭. কবি বে-নজীর আহমদ (ঢাকা) ১৮. কবি আজিজুর রহমান স্বর্ণপদক; কবি আজিজুর রহমান পরিষদ, (কুষ্টিয়া-ঢাকা) ১৯. নবযুগ সাহিত্য সংঘ সংবর্ধনা ও সম্মাননা (মধুপুর); ২০. ড. এম. এ ওয়াজেদ মিয়া আন্তর্জাতিক স্বর্ণপদক (ঢাকা); ২১. আন্তর্জাতিক গাউসুল আজম সাংস্কৃতিক একাডেমী কুষ্টিয়া, ঢাকা (বাংলাদেশ); ২২. শব্দের সন্ধানে আন্তর্জাতিক পত্রিকা (কলকাতা); ২৩. অক্ষর প্রকাশনী (পশ্চিমবঙ্গ) ২৪. পশ্চিমবঙ্গ সাহিত্য মঞ্চ (হাওড়া বাগনান); ২৫. দৈনিক দুরন্ত বাংলা টিভি ও ইউটিউব মিডিয়া (ভারত); ২৬. সৃষ্টি টিভি (ভারত) বিশেষ সম্মাননা পুরষ্কার; তাছাড়াও ভারত থেকে ২৭. আন্তর্জাতিক আলো আভাষ; ২৮. আন্তর্জাতিক বিশ্ব বঙ্গ সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলন এর আন্তর্জাতিক সাহিত্য পুরস্কার, ২৯. ‘এবং বাউল’ পত্রিকা ও ৩০. ‘কুশুমে ফেরা’ সংস্থার যৌথ উদ্দ্যোগে দেওয়া নেতাজি সুবাস স্মৃতি পুরস্কারসহ ভারতেরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান থেকে ২১টি সংবর্ধনা ও সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এছাড়াও ভারতের হিন্দু সম্প্রদায় কর্তৃক ভারতরত্নসহ ৭টি উপাধি পেয়েছেন। তিনি বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় ৫টি সংগঠন কর্তৃকও ৫টি উপাধীতে ভূষিত হয়েছেন। সৈয়দা রাশিদা বারী’র সাহিত্য কবিতা চর্চা, গান, সংবাদ পরিবেশন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে অনন্য অবদান রয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো- তিনি মানব সম্প্রদায়ে বিশ্বাসী। ধনী গরিব তাতী কৃষক দলমত জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে একরকম শ্রদ্ধা, সম্মান করেন, ভালোবাসেন। একজন মায়ের জাতি মানুষ হিসেবে সেকাল থেকে একাল অবধি- আজ পর্যন্ত সংস্কৃতি ও সাহিত্য চর্চায় সংবাদ ও প্রবন্ধ প্রতিবেদন পরিবেশনে নানান বাধা পেরিয়ে সম্পৃক্ত বা আবদ্ধ রেখেছেন যা সহজসাধ্য নয়। সাহিত্য প্রণেতা সৈয়দা রাশিদা বারী আজ আমাদের অতি কাছের। নিঃসন্দেহে তিনি সকল পর্যায়ের মানুষের অহংকার ও গর্ব। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের এক উজ্জল নক্ষত্র। কালজয়ী গৌরব গাঁথা ঐতিহ্য। আমাদের মিডিয়ার পক্ষ থেকেও তার জন্য দোয়া রইলো।



