মতামত

জামাই শাশুড়ি আর বউ শাশুড়ির পার্থক্যটাও মাথায় রাখা দরকার

সৈয়দা রাশিদা বারী: জামাই শাশুড়ি আর বউ শাশুড়ির পার্থক্যটাও মাথায় রাখা দরকার। ডিসকাশনটা দেখুন। বিষয়টা কেমন জানুন। আমরা নারীরা শাশুড়িকে দেখতে পারিনা। বেগম রোকেয়ার লেখা, নাকে সূল আকেল করি! দু চোখের বিষ বলে ধরি এবং দুই পা দিয়ে পাড়ায়। আর পুরুষরা পুরুষের শাশুড়িকে করে ভক্তি শ্রদ্ধা! আদর সেবা যত্ন এবং মেতে ওঠে আন্তরিক ভালোবাসা দিতে! হৃদয়ের টান দেখাতে। এই শাশুড়িও নিজের মেয়ের সাথে, জামাই এর মাকে, পাড়াই তারাই! কিন্তু ঘটনা হচ্ছে যাকে তারাই, তার পেটে রাখা নারী ছড়া ধন ছেলের চুমু খায় শাশুড়ি! এইযে চুমু খাই, দরদ দেখায়, ভাতি সাথী হয়ে বুস্কা মাল সামানা বয় আর সাথে সাথে রয়!!! পুত্রের মায়ের চাল আনতে পান্তা ফুরায় করে মানুষ করা রেডিমেট পুত্রটি জামাই বানিয়ে নিয়ে, এর পিছু ধরে জামাই শাশুড়ি হয়ে থাকে! থাকে তো থাকে, মানুষ মানুষের কাছে থাকলে সমস্যা নাই। সমস্যা হয় তখন যখন অমানুষ হয়ে ষড়যন্ত্র মুলক থাকে, সহজ সরল জামাইয়ের ঘারে চেপে বসে। জামাইয়ের মাকে তাড়িয়ে দেবার পরিকল্পনায় বা মনবাসনায়! ফন্দি এটে! সবচেয়ে বড় কথা হলো, জামাইয়ের আপন মা, সুস্থ অবস্থায় ধরাধামে থাকতেই! এমনকি উপস্থিতে কেমন করে, কোন আইনে জামাইয়ের প্রতি ব্যাকুল আকৃষ্ট দেখায়! বলতে পারেন?? অন্যের নারী ছাড়া জন্ম দেওয়া পুত্রের প্রতি দরদ উতলিয়ে ফেলানোর অর্থ! কোন আইনে এই কাজ করে? বাবা বাবা আব্বা আব্বা জামাই জামাই করে অস্থির হয়! ব্যতিব্যস্ত হয়! এটাও তো হয় পরের জিনিস ছিনিয়ে নেওয়া ডাকাতি করা, তাই না? তবে এটা বড় ডাকাত! ছোট ডাকাত তো গয়না শাড়ি ছুড়ি টাকা পয়সা ধন সম্পত্তি ছিনিয়ে নিয়ে কেটে যায়, সরে পড়ে। আর এই ডাকাত বিছুটির মতো আরও এটে ধরে, ছাড়ে না! বাধা ঘর লুণ্ঠন করে, ভেঙেচুরে, দুলে দুমড়ে, তৌহিদী জনতার মাজারের কবর খুজে লাশ বের করে, লাশে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়ার মত কাণ্ড করে! জামাইয়ের মায়ের বাঁধা ঘর ভেঙে, লুণ্ঠন করে সব নিয়ে, দরদী সাজতে নতুন ঘর বাঁধে জামাইকে দেখায় যে কি ভালোবাসে! জামাই তার চোখের মনি বুকের মানিক! মানে জন্ম না দিয়ে একজনের তৈরি করা, রেজিমেন্ট পুত্র কেড়ে নিয়ে, নিজের পুত্র বানাই! ছি! এটা এমনই ঘৃণিত কাজ বলার ভাষা নাই! পরের ছেলের উপর দরদ উৎলো পরে! যেন অভিনেত্রীর ফাটাফাটি অভিনয়! মানে পুত্রের উপর মায়ের যে দাবি নাই! এর থেকে বেশি দাবী শাশুড়িড়!থু! দাবি থাকে জামাই এর উপর শাশুড়ির যেমন, সামীর উপহার স্ত্রীরও তেমন। দুই দিকের দুই স্বার্থলোভীর। কেবল পুত্রের উপর দাবি থাকে না নিঃস্বার্থ নির্ভেজাল জন্মদাত্রী মা জননীর! হায়রে দুনিয়া! দাবি হয় মায়ের থেকে বেশি উড়ে এসে জুড়ে বসা দুই লোভীর! দাবী করে পরের ছেলের উপরে ভন্ড দরদী শাশুড়ি, অবশ্যই সেটা তামাশা। জামাইয়ের মা ভালো না হয়ে জামাই ভালো হয়, এটা কেমন? মা ভালো না মায়ের পেটের ছাও ভালো, বাহ! হ্যাঁ পরের ছেলের কব্জা করার ওস্তাদ হয় পুত্রবধূর মা ঘরে ঘরেই! তাই একের রিয়াকশন অপরের উপর পড়ে! নিজের ছেলের কাছে ঠাই থাকে না! একমাত্র কান ভাঙানোর কারণে ঠাই হয় কন্যা জামাইয়ের কাছে! হাজার টাকা পতেতে নে, কান ভাঙ্গানি শিতেনে, এইরকম ভাবে! জামাইয়ের মা ভালো না, জামাই ভালো, এটা কেমন? আপনারাও বলুন? আর শাশুড়ি ঠাকুর চোখের মধ্যে তেল নিয়ে কেঁদে দেখাই যে, সে তার দরদী! ঘরের শত্রু বিভীষণ হলেও সে নয়। এটাই বা কেমন ভবিতা?! এইটা দেখাতে জামাইয়ের মা যদি কোন কিছু খায় বা নেয় সইতে পারে না! ইস উস করে ব্যয় হচ্ছে বলে। মানে পুত্রের মা পুত্রের জিনিস নেওয়া, ব্যবহার করা, পুত্রের শাশুড়ি সইতে পারে না! তার দরদ উতলে পরে এই অস্থির হয়ে পড়ে! জামাইয়ের মায়ের ফ্যান বন্ধ করে দেয়। কারণ বিল উঠে জামাইয়ের টাকা ব্যয় হচ্ছে, এই আগলা দরদ কষ্ট প্রকাশ করতে উন্মুখ সেটা বোঝাতে! জামাইয়ের মায়ের লাইট জালানো নিভিয়ে দেয়! বকবক করে বলে কারেন্ট বিল উঠতেছে কত! ইত্যাদি! এদিকে ফুল বিছানার ফুল বাবুর মত তার জামাইয়ের ঘাড়ে থাকা, এই শাশুড়ির পিছনের ব্যয়, মানে উনার লাইট জ্বলা, ফ্যান ঘোড়া, থাকার স্থান, খাওয়া পরা ইত্যাদি জামাইয়ের দেয়া ব্যয়, বোঝায় যে ওটা কিছু না! ওটা মেয়েকে জন্ম দিয়ে, উপযুক্ত করে, জামাইকে সুখ দিতে দিয়েছে, সেই প্রাপ্তি। সেই পাওনা ঋণ জামায় পরিশোধ করছে! আর পুত্রকেও তো মানুষ করেছে জন্ম দিয়েছে পুত্রের মা, মা মেয়ে সেটাকে বোঝায় প্রাকৃতিক নিয়ম। ওটা করতেই হবে। সকলেই করে। অতএব ওটা কোন বিষয় না।

ওটার জন্য মা মেয়ের একত্রিত কন্ঠের কথা, তাদের ঘাড়ে থাকা চলবে না। যেহেতু তারদের মা মেয়ের নিয়ম,, পুত্রের মা হলেও, পুত্রের সবকিছুতে স্ত্রী এবং শাশুড়ির অধিকার। মায়ের অধিকার নাই। অধিকার রাখলে, পুত্র তাহলে বিয়ে করলো কেন? বিয়ে না করে মাকে নিয়েই থাকতো! বলে এমনই আরো ইত্যাদি। তাহলে এখানে মূলে আসলো কি? দেখুন এবং জানুন! একজন পুত্র তার জন্মদাত্রী মায়ের পিছনের ভরণপোষণ, তার স্ত্রীর মাকে অর্থাৎ শাশুড়িকে দিয়ে, স্ত্রীকে পাওয়ার ঋণ থেকে খালাস নেই। আর এই খালাস নিতে, স্ত্রীর ষড়যন্ত্রে আকৃষ্ট হয়ে, শাশুড়ির কবলে অভিভূত থেকে, নিজের মাকে তাড়ায়! তার জন্মদাত্রী মায়ের স্থান, স্ত্রীর জন্মযাত্রী মায়ের দেয়! তাহলে অর্থ দাঁড়ালো কি? গবেষণা পুরুষ তোমরা কেন করো নি?? স্ত্রী স্ত্রীর দেহদান এর বিনিময়, ন্যায্য প্রাপ্তি, স্বামীর থেকে বুঝে নিয়ে, স্ত্রী স্ত্রীর মা জননীর জন্মের ঋণ দিচ্ছে বা ঋণ শোধ পরিশোধ করছে! স্ত্রী স্ত্রীর মায়ের প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করে! আর বেচারা গু মাথা পুরুষ, বাজাচ্ছে বগল! স্ত্রীর পেটে ধরা মায়ের স্ত্রীর ঋণ পরিশোধ করিয়ে, নিজের মায়ের কাছে ঋণী থেকে! নিজের মাকে পগারে ফেলে দিয়ে! রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে! নদীতে ভাসিয়ে দিয়ে! অনেক সময় রেল লাইনের উপরেও রেখে, রেলে কাটিয়ে মারে! তো এর নামই পুরুষ। মনুষ্যত্বহীন জড় পদার্থ ফানুষ। দেখলেন তো কেমন করে পুরুষ নিজের জন্মদাত্রী মাকে ভাসিয়ে দিচ্ছে! মেরে ফেলছে! এবং নিজের মায়ের প্রাপ্তি দিচ্ছে স্ত্রীর মাকে?! আর স্ত্রী কত মেধা সম্পন্ন, মানে নারী জাতি কত বুদ্ধিমান, ঠিকই যৌবন ও দেহের বিনিময় স্বামীর থেকে নিয়ে, নিজ মায়ের দিয়ে দিচ্ছে এবং নিজের ঋণ পরিশোধ করছে চাকরি বাকরি না করেও! আর বেচারা পুরুষ অভাগি মা জননীর সার্বিক সহযোগিতায় মানুষের মত মানুষ হয়ে, বৃহৎ সর্বোচ্চ সম্মানিত চাকরি করেও, ওই নিজের মায়ের কাছে ঋণী থাকছে!! এই জন্যই পুরুষ নয়, বরং সব নারী বেহেশতে যাবে! কারণ দেহ বিক্রি করে হলেও নারী মায়ের ঋণ পরিশোধ করা সঠিক দায়িত্ব পালন কারী। পরের মাকে মেওমেও করে ডাকে না। পিস পিস পুসি বিড়াল খেলে না। কৃতজ্ঞ বা উন্মুখ থাকে না পরের মায়ের অর্থাৎ স্বামীর মায়ের কোন সম্মান ক্রেডিট প্রশংসার প্রতি! তাই জন্যই বলা যায়, কিংকর্তব্যবিমূঢ় নারী জাতি চির জাগ্রত, চির স্থায়ি বুদ্ধিমান! আমি নারীর বুদ্ধির তারিফ করি! প্রশংসা করি! আসলেই নারীর বুদ্ধিই আসল বুদ্ধি! যথার্থ বুদ্ধি! পুরুষ জাতি নারী জাতিকে যতই ঠকাক, এ বাহানা সে বাহানা করে! মূলত পারে নাই ঠকাতে। বরং পুরুষ নিজেই ঠকেছে! একমাত্র নারীর বুদ্ধির কারণে, নারী বেঁচে থাকে! নারীর বুদ্ধির জোরে, নারী ভালো থাকে। নারীর বুদ্ধির জোরে, বুদ্ধি ও জ্ঞানের বলে! গুণের বলে! নারী পৃথিবীতে টিকে আছে এবং নারীর পরকাল আছে। পুরুষ তো নারীকে শুধু ভোগের জন্যই চিন্তাভাবনা করে! তাই জন্য পৃথিবীর সকল সেক্টরে বৈষম্য করে রেখেছে! কিন্তু নারী সেটা উল্টিয়ে দেয়, পুরুষেরই দিয়ে, পুরুষ গাধা সেটা বোঝেনা! পুরুষ শুধু নারীকে ভোগ করাটাই বোঝে! তাই একাধিক নারী ভোগ করার বিল পাস করিয়ে রেখেছে! এটাতেই পুরুষ তুস্ট। আনন্দে উন্মুখ টুইটুম্বর! আর মনে করে আল্লাহর ঢিপ দিচ্ছি মানে বেহেশ্ত ১০০ ভাগ অবধারিত! গ্রান্টি সহকারে নিশ্চিত! পুরুষের মনে নাই, আল্লাহ বলেছেন, শর্ত দিয়েছেন বান্দাকে উদ্দেশ্য করে, আমার পরের স্থান তোমার মায়ের, যা তোমার উপরে স্থায়ীভাবে সাব্যস্ত করা! দায়িত্ব দেওয়া! আমার পরে সিজদা যদি দিতেই হয় কারো, তাহলে তোমাকে তোমার জান্নাত এর মালিক, জন্মদাত্রী মাকে দিতে হবে। আল্লাহ বলেন নি আমার পরে তুমি তোমার স্ত্রী বা শাশুড়িকে সিজদা করতে সাব্যস্ত করা হয়েছে! বুঝেছ পুরুষ চুরুন? মন্ডা মিঠাই ?? এই কারণেই নারীরা নারীদের শাশুড়িকে মানে না! নারীরা শাশুড়িকে অপমান অপদস্ত প্রতিপন্ন হয়রানি হেয় আর ভোগান্তি দেওয়া, যা কিছু করা সম্ভব সব করে। কারণ নারীরা জানে, জন্মদাত্রী মা ই.. আসল জান্নাত বেহেশ্ত স্বর্গ। দেবতা দুর্গা সরস্বতী! নরকে যাবো যদি মাকে আদর যত্ন সেবা সম্মান না করি। মায়ের বৃদ্ধা বয়সের অসহায়ত্বের সুযোগ নেই! অশ্রদ্ধা করি! ইত্যাদি। শাশুড়িকে মান্য গণ্য ইত্যাদি এইসব করতে আল্লাহ নির্দেশ দেন নাই। অতএব ওটা ব্যর্থ শ্রম পরিশ্রম হবে। সময় এনার্জি ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না। কিন্তু পুরুষ সেটা জানে না। তাই তাদের শ্রম পরিশ্রম সবই ব্যর্থ যাচ্ছে। পন্ডু হচ্ছে। পুরুষ যেটা করে এইটা করতে আল্লাহর হুকুম নাই। কিন্তু নারী রাজাধিরাজ, রাজরানী। ডান্ডা হাতে ঠান্ডা করে, নারী পুরুষের গু মসল্লাম খাওয়াই, মুত খাওয়াই, সব খাওয়ায়! নারী ভোগে কাতর মাতাল পুরুষ সব খায়! পুরুষ কিন্তু নারীকে যতই ঠকাক, বাবার জিনিস দুই ভাগ নিয়ে,, অন্যান্য করে,,, এইভাবে গু খাওয়াতে পারে না! নারী পুরুষের যেভাবে টাটকা গু খাওয়ায়!! এই জায়গায় আরেক ব্যাখ্যা এমন যে, মনে হয় যেন, একটা প্রবাদ আছে, মার পড়ে না, মাসির পড়ে! যেন কত দরদ! জামাইয়ের মায়ের সুখ দেখলে, ভালো দেখলে, জামাইয়ের শাশুড়ির জ্বলে পোড়ে ব্যথায় টাটায়! মানে অন্তর টাটায় অন্য কিছু না। আর পক্ষান্তরে জামাইয়ের মায়ের অবনতি দেখলে, অসুস্থ হলে, খুশিতে হয় বাকবাকুম, টুইটুমবর! তাহলে এটা জামাইয়ের কেমন ভালো চাওয়া, উন্নয়ন উন্নতি চাওয়া, ভালোবাসা? যেখানে জামাইয়ের জান্নাতের প্রশ্ন আল্লাহ প্রদত্ত। স্ত্রীরই বা কয় স্বামীর কেমনে ভালোবাসি? আসলেই তো এটা কেমন ভালোবাসা? স্বামীর উন্নয়ন উন্নতির বাধা দেয় যে স্ত্রী, স্বামীর মাকে স্বামীর সাথে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে, স্বামীকেই তার মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করিয়ে! মা যেন পুত্রের উপরে মনঃক্ষুণ্য থাকে, মিথ্যা হলেও সেটা ঘটায়। আর কষ্ট পেলে অভিশাপ করতে হয় না! একাই হয়ে যায়! তাহলে?! এটা কি একটা ভালোবাসা হলো? কি ভাবে ভালোবাসা হলো? এটার মানে, এটার অর্থ, কেমন হলো বিষয়টা? ভালোবাসা কি অত সস্তা নাকি? ভালোবাসা নষ্ট গুড়ের খাজাও! ঠেলা আছে ভালোবাসা! বহু ত্যাগ বিসর্জনের নাম ভালোবাসা! পেটের সন্তানকে একমাত্র মাইই নিঃস্বার্থে ভালোবাসে। সন্তানের কল্যাণ এবং মঙ্গল চাই। এইটা দিনের মত সত্যি। পুরুষ কি একবারও সেটা ভেবে দেখে?? ভাববে আর কি, পুরুষদের শুধু নারী পেলেই হলো যেটা পূর্বেও বলেছি। পুরুষ ভোগ করা নারী পেয়েছে তো, রাজ্যের বিলকুল সুখই পেয়েছে। পুরুষের মাথায় শুধু এটাই আছে। সেক্স ছাড়া দ্বিতীয় ভালো কিছু, পুরুষের মাথায় নাই। জানা নাই। আমি অবশ্যই সব পুরুষকে বললাম না। তবে অধিকাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে এটাই ১শত ভাগ রাইট। পুরুষের প্রকৃত উন্নয়ন উন্নতির কামনা রইলো। তারা তাদের ভুল বুঝুক। সংশোধিত হয়ে মানুষের মতন মানুষ হোক। দোজাহানের মালিক, সৃষ্টিকর্তা, পরম দয়ালু আল্লাহ, সেটা কবুল করুন। আমীন।

২৩. ৯. ২০২৫ ইং, দুপুর ১টা, মঙ্গলবার।

Related Articles

Back to top button