
টাইমস ২৪ ডটনেট, ঢাকা: টাঙ্গাইল-১ মধুপুর-ধনবাড়ির আসনটি ১৯৮১ সালের পর থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত একচেটিয়া আওয়ামী লীগের দখলে ছিল।তৎকালীন বিএনপির মহাসচিব ব্যারিস্টার আব্দুস সালাম,ধনবাড়ি রাজ পরিবারের সন্তান আসিকা আকবর এবং বিশিষ্ট শিল্পপতি ফকির মাহবুব আনাম স্বপ্নও বারবার ধরাশায়ি হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে।ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার পতনের পর এই প্রথম উক্ত আসনটি পুনরুদ্ধারের সুযোগ এসেছে বিএনপির সামনে।দলীয় কোন্দল,গ্রুপিং ও নিজেদের মধ্যে ঐক্য না থাকায় খুব বেশি সুবিধা জনক অবস্থানে নেই দলটি।এই সুযোগটি কাজে লাগাতে মাঠে মড়িয়া হয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ জামাত ইসলামী।১৯৮৩ সাল থেকে শুরু করে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি ৪ বার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণ করলেও আজ পর্যন্ত তৃণমূলের নেতা কর্মীরা কখনোই ক্ষমতার স্বাদ ভোগ করতে পারেনি।আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে একজন ভালো মনের কর্মীবান্ধব প্রার্থী খুঁজে আসছিলেন তৃণমূল বিএনপির নেতা কর্মীরা।অবশেষে স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর একজন পরিছন্ন স্বচ্ছ দানবীর সমাজ সেবক ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন কর্মীবান্ধব নেতাকে পেয়ে তৃণমূল বিএনপি’র মধ্যে উচ্ছাস ও আনন্দের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে মধুপুর-ধনবাড়ির মানুষের মধ্যে।তাদের ধারণা একমাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল আজাদই পারবেন এই আসনটি পুনরুদ্ধার করতে।কেননা লেফটেন্যান্ট কর্নেল আজাদ একজন চৌকস সেনা কর্মকর্তা হিসেবে যতদিন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন ততদিন তার মেধা যোগ্যতা কঠোর পরিশ্রম ও মাতৃভূমির প্রতি মমত্ববোধের স্বাক্ষর রেখে এসেছেন।শুধুমাত্র বিএনপি পরিবারের সন্তান হওয়ার কারণে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে কর্নেল আজাদ চাকরিতে সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ২০১৬ সালে তাকে আর পদোন্নতি দেওয়া হয়নি।পদোন্নতি না পেয়ে বাধ্যতামূলক অবসর গ্রহণ করেন তিনি চাকরি থেকে অবসরের পর তিনি মিরপুর এলাকায় একটি রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসার প্রয়োজনে তিনি একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বড় অঙ্কেরএকটি ঋণ গ্রহণ করেন।ঋণের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিনিয়োগকারী ওই ব্যবসায়ী আজাদের প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হন এবং একটি বিনিয়োগ চুক্তি করেন।চুক্তি অনুযায়ী, ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ঋণের টাকা গ্রহণ করা হয় এবং পরবর্তীতে জমি বিক্রির পর লাভসহ পুরো টাকা ফেরত দেওয়া হয়।বিনিয়োগকারী চুক্তিতে গ্যারান্টরহিসেবে তৎকালীন একজন সেনা কর্মকর্তার নাম যুক্ত করেন, যিনি আজাদের ব্যাচমেট ছিলেন। পরবর্তীতে সেই সেনা কর্মকর্তা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি স্বার্থন্বেষী গোষ্ঠী লে. কর্নেল আজাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেতারা তাকে ‘ফ্যাসিস্টের দোসর’আখ্যা দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ।চুক্তিপত্র ও দলিলের ছবি প্রকাশ করে তারা দাবি করছে যে, আজাদ ওই বিতর্কিত সেনা কর্মকর্তার ঘনিষ্ঠ এবং ব্যবসায়িক অংশীদার।স্থানীয়রা জানান, লে. কর্নেল আজাদের পরিবার জিয়াউর রহমানের সময় থেকেই
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন । তার বড় ভাই আশরাফুল
ইসলাম মাসুদ ৬ নম্বর মির্জাবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক দুই বারের সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক। তাদের বাবা মরহুম গোলাম মোস্তফাও ছিলেন বিএনপির সক্রিয় একজন সদস্য ও গ্রাম সরকারের প্রধান ছিলেন।অথচ এমন একজন ভালো মানুষকে একশ্রেণীর স্বার্থন্বেষী মহল ও তার নিজ দলের প্রতিপক্ষরা আওয়ামী লীগের দোষার ও ফ্যাসিস্ট তকমা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।আজাদের ঘনিষ্টদের অভিযোগ, বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং সম্ভ্যাব্য প্রার্থী হিসেবে কোনো কর্মসূচি পালন করলেই প্রতিপক্ষরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে কথিত ফ্যাসিবাদের দোষর আখ্যা দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ায়।যার সর্বশেষ উদাহরণ হচ্ছে গত ৫ই আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের ১ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজাদের নেতৃত্বে বিজয় মিছিল করার সময় প্রতিপক্ষ বাধা দেয়। পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দলীয় স্বার্থে আজাদের অনুসারীরা শান্ত থকে। এরপরও সন্ত্রাসীরা আজাদের অফিসে হামলা চালায় এবং তার ছবি সম্বলিত ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে।তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,
জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী লে. কর্নেল (অব.) মো.
আসাদুল ইসলাম ওরফে লে. কর্নেল আজাদ ভালো মনের একজন মানুষ ও কর্মীবান্ধব নেতা।সরকারি চাকরি ছেড়ে বিএনপির নেতাকর্মী ও মধুপুর-ধনবাড়ি মানুষের সাথে মিলেমিশে স্কুল কলেজ মসজিদ মাদ্রাসা হিন্দুদের বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, কন্যাদায়গ্রস্থ পিতা ও হতদরিদ্র মানুষের জন্য যে পরিমাণ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অতীতে কোন নেতাই এসব করে দেখাতে পারেনি।ইতিমধ্যেই তিনি মধুপুর ধনবাড়ী মানুষের হৃদয় জয় করে একজন দানবীর হিসেবে গণমানুষের নেতায় পরিণত হয়েছেন।তিনি যেদিকেই যাচ্ছেন সেদিকেই হেমিলনের বাঁশিওয়ালার মত শতশত মানুষ পিছনে পিছনে ছুটে চলছেন তারাবলছেন আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যতগুলো প্রার্থী রয়েছেন তার মধ্যে কর্নেল আজাদই সবচেয়ে যোগ্য ও জনপ্রিয়তার দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে।তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের লোকেরা যতই অপপ্রচার চালাক না কেন দলীয় মনোনয়ন পেলে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে মধুপুর – ধনবাড়ি আসনটি পুনরুদ্ধার করে বিরল ইতিহাস সৃষ্টি করবেন।
এ প্রসঙ্গে লে. কর্নেল আজাদ বলেনআওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ইলিয়াস মোল্লা স্থানীয় এমপহিসেবে আমার একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।এটি ছিল কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। পরবর্তীতে তার লোকজন প্রকল্পের ব্যানার খুলে তাদের নির্বাচনী ব্যানার টানিয়ে দেয় এখন সেই ঘটনার ছবি ব্যবহার করে আমাকে নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।বলা হচ্ছে, আমার
সঙ্গে ইলিয়াস মোল্লার ঘনিষ্ঠতা ছিল অথচ এসব কথার কোনো ভিত্তি নেই।আমি মনে করি মধুপুর ধনবাড়ীর মানুষ আমাকে তাদের হৃদয়ে জায়গা দিয়ে আপন করে নিয়েছেন।তাদের এই ভালোবাসার ঋণ আমি কখনোই পরিশোধ করতে পারবোনা। তবে আমি কথা দিতে পারি মহান রাব্বুল আলামিন যদি আমাকে মধুপুর ধনবাড়ী মানুষের সেবা করার সুযোগ দেন তাহলে জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও তাদের ন্যায্য অধিকার আদায় ও পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব।তাদেরকে যথাযথ সম্মান ও মূল্যায়ন করে এমপি নয় নেতা নয় খাদেম হিসেবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত পাশে থাকব।
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন । তার বড় ভাই আশরাফুল
ইসলাম মাসুদ ৬ নম্বর মির্জাবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক দুই বারের সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক। তাদের বাবা মরহুম গোলাম মোস্তফাও ছিলেন বিএনপির সক্রিয় একজন সদস্য ও গ্রাম সরকারের প্রধান ছিলেন।অথচ এমন একজন ভালো মানুষকে একশ্রেণীর স্বার্থন্বেষী মহল ও তার নিজ দলের প্রতিপক্ষরা আওয়ামী লীগের দোষার ও ফ্যাসিস্ট তকমা দিয়ে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।আজাদের ঘনিষ্টদের অভিযোগ, বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং সম্ভ্যাব্য প্রার্থী হিসেবে কোনো কর্মসূচি পালন করলেই প্রতিপক্ষরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে কথিত ফ্যাসিবাদের দোষর আখ্যা দিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ায়।যার সর্বশেষ উদাহরণ হচ্ছে গত ৫ই আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের ১ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজাদের নেতৃত্বে বিজয় মিছিল করার সময় প্রতিপক্ষ বাধা দেয়। পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দলীয় স্বার্থে আজাদের অনুসারীরা শান্ত থকে। এরপরও সন্ত্রাসীরা আজাদের অফিসে হামলা চালায় এবং তার ছবি সম্বলিত ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে।তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়,
জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী লে. কর্নেল (অব.) মো.
আসাদুল ইসলাম ওরফে লে. কর্নেল আজাদ ভালো মনের একজন মানুষ ও কর্মীবান্ধব নেতা।সরকারি চাকরি ছেড়ে বিএনপির নেতাকর্মী ও মধুপুর-ধনবাড়ি মানুষের সাথে মিলেমিশে স্কুল কলেজ মসজিদ মাদ্রাসা হিন্দুদের বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, কন্যাদায়গ্রস্থ পিতা ও হতদরিদ্র মানুষের জন্য যে পরিমাণ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন অতীতে কোন নেতাই এসব করে দেখাতে পারেনি।ইতিমধ্যেই তিনি মধুপুর ধনবাড়ী মানুষের হৃদয় জয় করে একজন দানবীর হিসেবে গণমানুষের নেতায় পরিণত হয়েছেন।তিনি যেদিকেই যাচ্ছেন সেদিকেই হেমিলনের বাঁশিওয়ালার মত শতশত মানুষ পিছনে পিছনে ছুটে চলছেন তারাবলছেন আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যতগুলো প্রার্থী রয়েছেন তার মধ্যে কর্নেল আজাদই সবচেয়ে যোগ্য ও জনপ্রিয়তার দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে।তার বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের লোকেরা যতই অপপ্রচার চালাক না কেন দলীয় মনোনয়ন পেলে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে মধুপুর – ধনবাড়ি আসনটি পুনরুদ্ধার করে বিরল ইতিহাস সৃষ্টি করবেন।
এ প্রসঙ্গে লে. কর্নেল আজাদ বলেনআওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ইলিয়াস মোল্লা স্থানীয় এমপহিসেবে আমার একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।এটি ছিল কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। পরবর্তীতে তার লোকজন প্রকল্পের ব্যানার খুলে তাদের নির্বাচনী ব্যানার টানিয়ে দেয় এখন সেই ঘটনার ছবি ব্যবহার করে আমাকে নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।বলা হচ্ছে, আমার
সঙ্গে ইলিয়াস মোল্লার ঘনিষ্ঠতা ছিল অথচ এসব কথার কোনো ভিত্তি নেই।আমি মনে করি মধুপুর ধনবাড়ীর মানুষ আমাকে তাদের হৃদয়ে জায়গা দিয়ে আপন করে নিয়েছেন।তাদের এই ভালোবাসার ঋণ আমি কখনোই পরিশোধ করতে পারবোনা। তবে আমি কথা দিতে পারি মহান রাব্বুল আলামিন যদি আমাকে মধুপুর ধনবাড়ী মানুষের সেবা করার সুযোগ দেন তাহলে জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও তাদের ন্যায্য অধিকার আদায় ও পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব।তাদেরকে যথাযথ সম্মান ও মূল্যায়ন করে এমপি নয় নেতা নয় খাদেম হিসেবে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত পাশে থাকব।
1 day ago